রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৩ অপরাহ্ন
২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে দেশব্যাপী পরিচিতি পান নুরুলহক নুর। এরপর ২০১৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) নির্বাচিত হন তিনি। পরবর্তীতে গণ অধিকার পরিষদ নামে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন এবং বর্তমানে তিনি এই দলের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর জোট “গণতন্ত্র মঞ্চে”র অন্যতম নেতা। সম্প্রতি তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছেন –
নির্বাচন কমিশন নিবন্ধন দেওয়ার জন্য তিনটা শর্ত দিয়ে থাকে। তার মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দলগুলো জন্য একটা শর্ত থাকে যে, দেশের একশো টি উপজেলায় সক্রিয় কমিটি থাকতে হবে। আমরা সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে আবেদন করেছিলাম, কিন্তু নির্বাচন কমিশন নিবন্ধন দেয়নি। এটা আমাদের সাথে অন্যায় করেছিল, অবিচার করেছিল। আমরা ক্ষুব্ধ হয়েছিলাম। পরিবর্তিত পরিস্থিতির মধ্যে আমরা পুনরায় আবেদন করি, তখন বলা হয়েছে যে, বিগত সরকার গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে চাপ প্রয়োগ করে আমাদের নিবন্ধন আটকে রেখেছিল। যাই হোক, এই নির্বাচন কমিশন বিদায়ের আগে ভালো একটা কাজ করেছে। তার মধ্যে আমাদের নিবন্ধনটি একটি ভাল কাজ। এখন কিছুটা স্বস্তিতে আছি। ভালো লাগছে যে, আমার দল নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেয়েছে।
আগামী ১০ বছর পর বাংলাদেশ হবে ইউরোপ আমেরিকার মত সভ্য গণতান্ত্রিক একটা রাষ্ট্র ৷ যেখানে নাগরিকরা তাদের স্বাধীনতা ভোগ করবে, মুক্ত গণমাধ্যম থাকবে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অকারণে কাউকে হয়রানি করবে না। আমারা অর্থনৈতিক ও সামাজিক ভাবে নিরাপদ থাকব। এই রকম একটা দুর্নীতি মুক্ত একটা কল্যাণ রাষ্ট্র চাই।